AgriNext Weekly (Vol. 06) : মাত্র ৮০ দিনে পেঁপে চাষে স্বপ্নপূরণ!

🌟 সম্পাদকের নোট:

শুভ বৃহস্পতিবার!
AgriNext Weekly (Vol. 05)-এর নতুন সংখ্যায় আপনাদের সবাইকে স্বাগতম।
শীতের আগমনী বার্তায় ইতোমধ্যেই সরগরম হয়ে উঠেছে দেশের কৃষিপ্রধান অঞ্চলগুলো। হেমন্তের এই স্নিগ্ধ সকালে, আমাদের কৃষকেরা মাঠে মাঠে শীতকালীন শাকসবজির নিবিড় পরিচর্যা ও চাষাবাদে ব্যস্ত সময় পার করছেন।
আনন্দের সংবাদ হলো, কৃষকদের এই অক্লান্ত পরিশ্রমের ফসলও মিলতে শুরু করেছে। বাজারে ইতোমধ্যে উঠতে শুরু করেছে আগাম জাতের: ফুলকপি-বাঁধাকপি, মূলা, লালশাক, করলা, শসা, লাউ, সিম, টমেটো ও বেগুনসহ বিভিন্ন দেশি সবজি।
এবারের চিত্রটি বেশ আশাব্যঞ্জক। আমরা কৃষকদের সাথে কথা বলে জানতে পেরেছি, এ বছর আগাম সবজির ফলন বেশ ভালো হয়েছে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, ভালো ফলনের পাশাপাশি তারা ফসলের ন্যায্য মূল্যও পাচ্ছেন। পাইকাররা সরাসরি মাঠ থেকে উন্নতমানের সবজি কিনে নেওয়ায় মধ্যস্বত্বভোগীদের দৌরাত্ম্য কমেছে, যা কৃষকের মুখে হাসি ফুটিয়েছে।
কৃষকের এই হাসিমুখ আর মাঠের সতেজ সবজি—এই দুই-ই আমাদের অর্থনীতির জন্য এক শুভ বার্তা। এই সপ্তাহের নিউজলেটারে আমরা মাঠের এই ইতিবাচক চিত্র এবং শীতকালীন ফসল ব্যবস্থাপনার আরও নানা দিক তুলে ধরার চেষ্টা করবো।
সাথেই থাকুন।
শুভেচ্ছান্তে,
মসরুর জুনাইদ- সম্পাদক, এগ্রিনেক্সট উইকলি

🌟 এই সপ্তাহের হাইলাইট

ফসলে অনুমানের ওপর চলছে বিষ প্রয়োগ: বাড়ছে মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি! শীতের আগাম সবজিতে মাঠ ভরে উঠলেও, এর সুরক্ষায় চলছে রাসায়নিকের অনিয়ন্ত্রিত ব্যবহার। যা জনস্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক হুমকি হয়ে দাঁড়াচ্ছে।
মূল চিত্র: পোকার আক্রমণ থেকে ফসল বাঁচাতে কৃষকরা সকালে-বিকেলে জমিতে বিষ প্রয়োগ করছেন। সবচেয়ে আশঙ্কার বিষয় হলো, এই কীটনাশকের ব্যবহার হচ্ছে কোনো বিশেষজ্ঞ বা কৃষি অফিসের পরামর্শ ছাড়াই, সম্পূর্ণ অনুমানের ওপর ভিত্তি করে। কৃষকরা জানান, ভালো ফলনের আশায় তারা এখন প্রতি সপ্তাহেই কীটনাশক দিচ্ছেন, যা আগে বছরে একবার বা দুইবার দেওয়া হতো।
ভয়াবহ পরিণতি: একজন কৃষক, মো. শফিক মিয়া বলেন, “আগে প্রতিবছর একবার বা দুইবার কীটনাশক দিতাম। ভালো ফলনের আশায় এখন প্রতি সপ্তাহেই দিচ্ছি। এতে মাটির রং বদলে গেছে।” অন্যান্য কৃষকরা স্বীকার করেছেন, তারা শুধু জানেন “এটি দিলে পোকা মরবে”, কিন্তু এর সঠিক মাত্রা বা প্রয়োগবিধি সম্পর্কে অবগত নন। তারা মূলত অন্যকে দেখেই এটি ব্যবহার করেন।
এই অনিয়ন্ত্রিত কীটনাশকের ব্যবহার সরাসরি আমাদের খাদ্যচক্রে প্রবেশ করছে এবং মাটির উর্বরতাকেও চিরতরে নষ্ট করে দিচ্ছে। বিস্তারিত পড়ুন

🌿 শীতকালীন ফসল ব্যবস্থাপনা

শীতকাল (অক্টোবর–নভেম্বর) হলো রবি শস্য ও শীতকালীন সবজি চাষের সেরা সময়। সঠিক সময়ে জমি তৈরি, বীজ বপন, সার প্রয়োগ, সেচ ও রোগ-পোকা দমনই ভালো ফলনের মূল চাবিকাঠি।
 প্রধান ফসল: গম, সরিষা, ফুলকপি, বাঁধাকপি, ব্রোকলি, টমেটো, শিম, বেগুন, গাজর, মূলা, লালশাক, পালংশাক ও ধনেপাতা।
ছাদবাগান টিপস: এই মৌসুমে ছাদেও চাষ করুন শাকসবজি ও মৌসুমি ফুল — স্বল্প জায়গায় সবুজের ছোঁয়া ও তাজা খাবারের উৎস।

🏡 ছাদবাগান কর্নার

বাড়ির ছাদেই চাষ করুন শীতকালীন সবজি, জেনে নিন পদ্ধতি
শীতকাল মানেই টাটকা শাক-সবজির মৌসুম। এই সময় বাজারে যেমন নানা রকম সবজি পাওয়া যায়, তেমনই নিজের ছাদবাগান বা বারান্দাতেও সহজেই চাষ করতে পারেন পুষ্টিগুণে ভরপুর শাক-সবজি। এতে একদিকে যেমন পরিবারের জন্য মিলবে রাসায়নিকমুক্ত স্বাস্থ্যকর সবজি, অন্যদিকে গাছের যত্ন নেওয়াও হয়ে উঠবে আনন্দের বিষয়।
বিশেষজ্ঞদের মতে, শীতকালই শাক-সবজি চাষের সবচেয়ে উপযুক্ত সময়।
🥕 কোন সবজি চাষ করবেন?
  • ছাদবাগানের জন্য উপযুক্ত কিছু জনপ্রিয় শীতকালীন সবজি: শাক: পালং শাক, লাল শাক, মেথি শাক, ধনে পাতা, লেটুস। কন্দাল/মূল: গাজর, মূলা, শালগম। অন্যান্য সবজি: টমেটো, বাঁধাকপি, ফুলকপি, ব্রোকলি, শিম, বরবটি, ওলকপি, ক্যাপসিকাম, বেগুন, মরিচ।লতানো সবজি (বড় পাত্র/হাফ ড্রাম প্রয়োজন): লাউ, মিষ্টি কুমড়া, ঝিঙে, করলা।
প্রয়োজনীয় উপকরণ ও ধাপ ১. পাত্র নির্বাচন বিভিন্ন আকারের টব, হাফ ড্রাম, জিও ব্যাগ (Geobag), প্লাস্টিকের ক্যারেট বা অন্যান্য কনটেইনার ব্যবহার করা যেতে পারে।
গুরুত্বপূর্ণ: পাত্রের নিচে অতিরিক্ত পানি বের হওয়ার জন্য অবশ্যই পর্যাপ্ত ছিদ্র থাকতে হবে (কমপক্ষে ৪-৫টি)।
ছোট টব (৫-১০ ইঞ্চি): বিভিন্ন প্রকার শাক (লাল শাক, কলমি), ধনেপাতা, মেথি। মাঝারি টব/ব্যাগ (১০-১২ ইঞ্চি): টমেটো, বেগুন, মরিচ, ক্যাপসিকাম, গাজর, মূলা। বড় টব/হাফ ড্রাম/২০-২৪ ইঞ্চি জিও ব্যাগ: লাউ, শিম, কুমড়া, ফুলকপি, বাঁধাকপি।
২. মাটি তৈরি (পটিং মিডিয়া) ছাদের টবের জন্য হালকা ও ঝুরঝুরে মাটি তৈরি করা জরুরি, যাতে ছাদের ওপর চাপ কম পড়ে এবং পানি নিষ্কাশন ভালো হয়।
সাধারণ অনুপাত (কম-বেশি করা যেতে পারে): দো-আঁশ মাটি বা সাধারণ মাটি: ৫০%। জৈব সার (ভার্মিকম্পোস্ট বা পচা গোবর সার): ৩০%। কোকোপিট (নারকেলের ছোবড়ার গুঁড়ো): ১০% (মাটি হালকা করতে ও আর্দ্রতা ধরে রাখতে সহায়ক)। বালি/ধানের তুষ/পাথরের চিপস: ১০% (পানি নিষ্কাশন উন্নত করতে)।
  • মাটি জীবাণুমুক্ত করা: সম্ভব হলে মাটি রোদ্রে ভালোভাবে শুকিয়ে বা সামান্য ফরমালডিহাইড দ্রবণের মাধ্যমে জীবাণুমুক্ত করে নেওয়া ভালো।
  • সারের প্রাথমিক মিশ্রণ: মাটি ভর্তি করার আগে সব উপকরণ একসাথে ভালোভাবে মিশিয়ে নিতে হবে।
৩. বীজ/চারা সংগ্রহ ও রোপণ বীজ সংগ্রহ: বিশ্বস্ত নার্সারি বা ভালো ব্র্যান্ডের (যেমন: লালতীর, এসিআই) বীজ সংগ্রহ করুন।
বীজ শোধন: অনেক বীজ (যেমন: মরিচ, বেগুন, শিম) ২৪ ঘণ্টা বা ১২ ঘণ্টা পানিতে ভিজিয়ে রেখে হালকা শুকিয়ে নিলে দ্রুত অঙ্কুরোদগম হয়।
চারা তৈরি/রোপণ:
  • শাক ও মূল জাতীয় সবজি (গাজর, মূলা): সরাসরি টবে বীজ ছড়িয়ে বপন করুন। চারা গজানোর পর অতিরিক্ত চারা তুলে পাতলা করে দিন।
  • অন্যান্য সবজি (টমেটো, ফুলকপি, বাঁধাকপি, বেগুন): বীজতলায় চারা তৈরি করে ২০-৩০ দিন পর মূল টবে সাবধানে রোপণ করুন।
৪. সেচ ও পরিচর্যা পানি সেচ:
ছাদবাগানে মাটির ওপরের অংশ ২ ইঞ্চি শুকিয়ে গেলে পুনরায় পানি দিন। শীতকালে কুয়াশা কাটিয়ে রোদ উঠলে পানি দেওয়া উত্তম।অতিরিক্ত পানি দেবেন না, কারণ এতে গাছের শিকড় পচে যেতে পারে।
সার প্রয়োগ:
চারা রোপণের ১৫-২০ দিন পর থেকে হালকা জৈব সার (যেমন: সরিষার খোল পচা তরল সার, সবজির খোসা পচা পানি, চাল ধোয়া জল) নিয়মিত ব্যবহার করুন।
পোকা দমন:
পোকার আক্রমণ থেকে বাঁচাতে নিম তেল বা অন্যান্য জৈব কীটনাশক ব্যবহার করুন।নিয়মিত গাছ পর্যবেক্ষণ করুন এবং আক্রান্ত পাতা বা ডাল কেটে ফেলে দিন। ঠেস বা মাচা: লাউ, শিম, ঝিঙে-এর মতো লতানো গাছের জন্য অবশ্যই মজবুত মাচা বা ঠেস তৈরি করে দিন।
💡 বাড়তি টিপস ছাদের সুরক্ষার জন্য: সরাসরি ছাদের ওপর মাটি না রেখে টব বা গ্রো ব্যাগ ব্যবহার করুন। জল নিষ্কাশনের ব্যবস্থা যেন অবশ্যই সঠিকভাবে করা থাকে।
  • অবস্থান: এমন জায়গায় টব রাখুন যেখানে দিনে পর্যাপ্ত সূর্যালোক পৌঁছায় (কমপক্ষে ৬-৮ ঘণ্টা)।
  • বায়ু চলাচল: ছাদে যেন পর্যাপ্ত বায়ু চলাচল করতে পারে, সেদিকে খেয়াল রাখুন।

🌿 মাত্র ৮০ দিনে পেঁপে চাষে স্বপ্নপূরণ!

আজ আপনাদের সাথে টেকনাফের এক সফল পেঁপে চাষির গল্প শেয়ার করছি। মাত্র ৮০ দিন আগে ৪৫ দিন বয়সী পেঁপের চারা রোপণ করা হয়েছিল। আর আজ বাগানের এই দৃশ্য দেখে মন ভরে যায়।
কৃষক মোহাম্মদ জহির আলমের আশা, ইনশাআল্লাহ আগামী রমজান মাসেই তিনি এই বাগান থেকে পাকা পেঁপে বাজারে বিক্রি করতে পারবেন।
এই অসাধারণ সাফল্যের পেছনে রয়েছে তার সঠিক পরিকল্পনা ও নিবিড় পরিচর্যা। চলুন জেনে নিই তার সার ও কীটনাশক ব্যবস্থাপনার রুটিন:
🗓️ সার ব্যবস্থাপনা (Fertilizer Management):
  • চারা রোপণ: প্রতিটি চারা রোপণের সময় গর্তে ২০০ থেকে ৩০০ গ্রাম জৈব সার (যেমন পচা গোবর বা কম্পোস্ট) দেওয়া হয়।
  • ২০ দিন পর: প্রথম সার প্রয়োগ। প্রতি গাছে ২৫ থেকে ৩০ গ্রাম হারে শুধু ডিএপি সার দেওয়া হয়।
  • ৪৫ দিন পর: দ্বিতীয় ধাপে সার প্রয়োগ। মূল গাছ থেকে প্রায় ১ ফুট দূরে রিং (নালা) করে নিচের সারগুলো একসাথে মিশিয়ে দেওয়া হয়: বাংলা ডিএপি: ১০ গ্রাম, পটাশ (MOP): ৫০ গ্রাম, জিপসাম: ৫০ গ্রাম এবং কিছু পরিমাণ জৈব সার।
(সার দেওয়ার পর মাটি দিয়ে ভালোভাবে ঢেকে বেসিনের মতো তৈরি করা হয়, যাতে সেচ বা বৃষ্টির পানি ধরে রাখতে পারে)।
পরবর্তী পরিকল্পনা: আর ৫/৬ দিন পর, পূর্বের রাসায়নিক সারের দিগুণ পরিমাণ সার, সাথে বোরন, সালফার এবং গোবর সার একসাথে মিশিয়ে প্রয়োগ করা হবে।
🧪 স্প্রে ব্যবস্থাপনা (Pest & Disease Control):
  • চারা রোপণের ১২ দিন পর: প্রথম স্প্রে। ছত্রাক প্রতিরোধের জন্য ‘রিডোমিল গোল্ড’ (প্রতি লিটার পানিতে ২ গ্রাম) ব্যবহার করা হয়।
  • ৩০ দিন পর: দ্বিতীয় স্প্রে। পোকার আক্রমণ ঠেকাতে ‘এসাটাফ’ ও ‘ইমিটাফ’ (সাদা মাছি বা জ্যাসিড দমনে কার্যকর) স্প্রে করা হয়।
সফল কৃষক: মোহাম্মদ জহির আলম স্থান: বাগগোনা বাজার, বাহার ছড়া, টেকনাফ।
কৃষক জহির আলমের এই পরিশ্রম ও পরিকল্পনা অন্য চাষিদের জন্য অনুপ্রেরণা হতে পারে। তার জন্য রইলো অনেক অনেক শুভকামনা!
পেঁপে চাষের সহজ ও বাম্পার ফলনের বিশেষ কৌশল!
আপনি কি জানেন❓ পেঁপে চারা যদি দক্ষিণ দিকে একটু অ্যাঙ্গেল করে (হেলিয়ে) রোপণ করা হয়, তাহলে গাছের গুঁড়া হয় অনেক মোটা আর নিচ থেকে ফলন শুরু হয়! আপনারা যারা পেঁপে চাষ করেন বা শখের বশে ছাদে/বাগানে পেঁপে গাছ লাগিয়েছেন, তাদের জন্য আজ একটি দারুণ তথ্য শেয়ার করছি।
বিশেষ কৌশলটি হলো: পেঁপের চারা রোপণের সময় সোজা না লাগিয়ে, চারাটি দক্ষিণ দিকে কিছুটা হেলিয়ে (অ্যাঙ্গেল করে) রোপণ করুন।
এর সুবিধা কী?
১. মোটা গুঁড়ি: এই পদ্ধতিতে গাছ লাগালে গাছের গুঁড়ি খুব দ্রুত মোটা ও শক্তপোক্ত হয়। (সংযুক্ত ছবিটি খেয়াল করলেই বুঝতে পারবেন গাছের গুঁড়ি কতটা স্বাস্থ্যবান হয়েছে!)
২. বেশি ফলন: গাছের গোড়া থেকেই ফলন শুরু হয়। একটি প্রচলিত ধারণা হলো, চারা যতটা মাটির দিকে হেলিয়ে রোপণ করবেন, ফলনও তত বৃদ্ধি পাবে।
কখন এই পদ্ধতি বেশি কার্যকর?
অনেক সময় বীজ থেকে তৈরি করা পেঁপে চারা কোনো কারণে প্রয়োজনের চেয়ে বেশি লম্বা হয়ে যায় (যাকে বলে “ল্যাংকি” চারা)। এই ধরনের লম্বা চারা রোপণের ক্ষেত্রে এই কৌশলটি সবচেয়ে ভালো কাজ করে।
আপনি যদি লম্বা চারা নিয়ে চিন্তায় থাকেন, তবে ঠিক এইভাবে দক্ষিণ দিকে হেলিয়ে রোপণ করে দেখুন। আপনিও ভালো ফলন পাবেন! আপনার বাগানের অভিজ্ঞতা কমেন্টে শেয়ার করতে পারেন।

🌿 EBL ক্লাইমেট চেঞ্জ অ্যাকশন অ্যাওয়ার্ডস ২০২৬

এগ্রিনেক্সট-এর পাঠকদের জন্য বিশেষ সুখবর হলো, এই পুরস্কারের অন্যতম প্রধান একটি বিভাগ হচ্ছে “🌾 জলবায়ু-সহনশীল কৃষি” (Climate-Smart Agriculture)।
এছাড়াও গ্রিন ম্যানুফ্যাকচারিং, এনার্জি এফিসিয়েন্সি, ক্লাইমেট এডুকেশন ও পলিসি এবং ক্লাইমেট রেজিলিয়েন্স বিভাগেও পুরস্কার প্রদান করা হবে।
ইস্টার্ন ব্যাংক পিএলসি (EBL), ইউরোপীয় ইউনিয়ন প্রতিনিধিদল এবং জার্মানি, ফ্রান্স ও ডেনমার্কের দূতাবাসের সাথে যৌথভাবে “EBL ক্লাইমেট চেঞ্জ অ্যাকশন অ্যাওয়ার্ডস ২০২৬”-এর ঘোষণা দিয়েছে।
বাংলাদেশে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় অসামান্য অবদান রাখা ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে এই পুরস্কারের মাধ্যমে সম্মানিত করা হবে।
📅 আবেদনের শেষ তারিখ: ১০ ডিসেম্বর ২০২৫ 🔗 বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন: www.ebl.com.bd

📩 আপনার প্রশ্ন ও মতামত

কৃষি বা কৃষি প্রযুক্তি নিয়ে আপনার মনে কি কোনো প্রশ্ন আছে? আপনার সমস্যা বা মতামত আমাদের জানান। নির্বাচিত প্রশ্নগুলো পরের সংখ্যায় বিশেষজ্ঞের পরামর্শসহ প্রকাশিত হবে।
✍️ আপনার প্রশ্ন পাঠান: weekly@agrinextglobal.com

🙌 শেষ কথা

ধন্যবাদ আমাদের সাথে থাকার জন্য! পরের বৃহস্পতিবার নতুন আপডেট নিয়ে আবার আসছি 🚀
📩 [পূর্ববর্তী ইস্যুগুলো পড়ুন] | 🌱 [আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন] | 🤝 [শেয়ার করুন]

মতামত দিন